স্থানীয় প্রতিবেদকঃ হাফিজার রহমান
উপজেলায় বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে এই অবৈধ ‘স’মিল।
ফলে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। ‘স’মিলে কাঠ জোগান দিতে গিয়ে উজার হচ্ছে বন বিভাগের সরকারি গাছ।
এই সব কারণে সরকার মোটা অংকের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বন ও পরিবেশ দপ্তরের তেমন কোন তদারকি ও পদক্ষেপ না থাকায় উজার হচ্ছে বন বিভাগের গাছ।
সরকার ও বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অংকের রাজস্ব থেকে।
একটি বিশেষ জরিপে জানা যায় উপজেলায় যত্রতত্রভাবে এমন কি প্রধান সড়কের পাশে বসানো হয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ কাঠ ফারার মেশিন।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় ৩০-৩৫টি ‘স’মিল রয়েছে এদের নেই কোন বৈধ কাগজ পত্র।
পাহাড়পুর বিষপাড়া অবস্থিত ‘স’মিলের মালিক মিনহাজুল ইসলাম বলেন আমার মিলের লাইসেন্স আছে আমি নবায়ন করে নিয়েছি কিন্ত অনেকের লাইসেন্স নেই তারা অবৈধভাবে চালিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলা ‘স’মিল মালিক সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন আমাদের সমিতির কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে রয়েছে জন্যয় যার মনে সেই সকাল ৬টা থেকে সন্ধা ৬টা প্রর্যন্ত স,মিল পরিচালনা করার নিয়োম থাকলেও
কেউ তা মানছে না রাতে আধারে তারা গাছ ফারার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
বদলগাছী উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল হাকিম বলেন, উপজেলাতে প্রায় ৩০/৩৫টি ‘স’মিল আছে এর মধ্যৈ ১৫টির বৈধ লাইসেন্স রয়েছে বাকী গুলোর কোন কাগজ পত্র নেই।
আমি তাদের কাছে নোটিশ করেছি সাড়া না পেলে প্রসাশনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
0 comments: